মা চলে গেলেন নিজের বাড়িতে,
পৃথিবীর আনাচে কানাচে
বাঙালি কৃষ্টির সাথে ধর্মীয় আবেগের
সুসজ্জিত প্যাণ্ডেলগুলি
খুলে নেবার কাজ শুরু হয়ে গেছে,
ঢাকিরাও পাওনা গণ্ডা বুঝে নিয়ে বাড়ির পথে।
খুব ভালো দিনগুলো
জীবনে বেশী আসে না,
তাই পুজোর কটা দিন, রেষ্টুরেন্টে চেটেপুটেও
আত্মার শান্তি কিছুতেই হয় না।
বিজয়ার প্রণাম, কোলাকুলি,
কর্পোরেট দুনিয়ায়, সংক্ষিপ্ত হয়ে বিলুপ্তির পথে।
চিঠির বদলে মেসেজ পাঠাই
শুভেচ্ছা বার্তা, আশীর্বাদ বিনিময় ভিডিও কলে,
সময়টা যে অনেক দামী।
হাতের মুঠোয় ডিজিটাল বিজয়া,
মনের টানটা অপহৃত হতে হতে বিশ্বায়নের যুগে,
একাকীত্বের বোঝা বয়ে, হারিয়ে যেতে থাকে।
[ আসরের সবাইকে জানাই, শুভ বিজয়ার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা ]