সেই ত্রেতাযুগে রামচন্দ্রের অনুজ লক্ষ্মণ
দৌড়েছিলেন সোনার হরিণের পিছে।
আজো চাকরি নামের সোনার হরিণের জন্যে
হন্যে হয়ে দৌড়োয় এ যুগের লক্ষ্মণেরা।

দূর থেকে মরু সাগরকে জলধি মনে হলেও—
আসলে সে মায়া মরীচিকার খেলা;
ভুক্তভোগী ছাড়া আর কে-ই বা তা জানে?
চাকরিটাও আসলে দিনমজুরের বিকল্প রূপ—
মাসমজুরের নৈঃশব্দ আহাজারি!
সে যাই হোক, তবু পেতে হবে চাকরিটা,
এযে রামায়ণের সেই কাঙ্ক্ষিত সোনার হরিণ
নতুন রূপ নিয়েছে কলির দ্বারপ্রান্তে এসে।