ললিতার বুকের মাঝে তার প্রেমিক খুঁজে পেয়েছিল কেবলি কালো তিলটা আর মাংসপিণ্ড জোড়া!
অথচ বুক চিড়ে দেখাতে চাওয়া হৃদয়ের উন্মত্ততা পরে ছিল অধরা।
বোঝাতে পারেনি ললিতা, শরীরের খাঁজে খাঁজে কতো অস্থিরতা!
চোখের পাতায় পাতায় লেখা কাজলের ভাষাকে করে অবজ্ঞা;
অধরপল্লবকে দিয়েছে সে কামনার শিরোপা!
জানে না তবু কতকিছু বলার আকুতিতে কতবার;
কেঁপে গেছে তৃষ্ণার্ত ওষ্ঠাধর!
ঘন নিঃশ্বাসে, গায়ের গন্ধে সে কেবলি খুঁজে পেয়েছে কামনার ঘ্রাণ!
তার কাছে প্রেম মানে কেবলি এক ভরাট শরীর? নিষ্প্রাণ!
সেও কেবলি বৃত্তের সীমায় আবদ্ধ এক পুরুষ তাহলে!
সেকি জানেনা?
রাস্তায় বেরোলে লক্ষ পুরুষ এমনিই দাড়িয়ে থাকে শরীর ছোঁবে বলে।
যে চিরকাল শুধু নিজেরে নিয়েই উন্মত্ত!
প্রেমতো সে কবেই দাহ করেছে কামনা দিয়ে!
বাকী আছে শুধু শ্রাদ্ধ!!