নাতিশীতোষ্ণ অন্ধকার শুধু শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে।
সান্ধ্য জলপানের পরও
মুখের পেশিগুলো যখন অধিকাংশই নিরুত্তাপ
তখনও তাকিয়ায় হেলান দেয়া শরীরের
সাম্য মুছে দিচ্ছে দগ্ধমদির  ভাপ
ঘামের বাষ্প ধমনীর সাথে জুড়ে গিয়ে
কাঁটা দেয় গ্রীবার অনু রোমে …

দংশনের কীটগুলো তখনও আঁচড়ে যাচ্ছে
আলোর জানলা।


তোমার কন্ঠস্বর ছাড়াই বৃষ্টি নামে যখন তখন
মনকেমন নিয়ে উড়ছে
সারির বক,অন্য দিকে আষাঢ়প্রেমীরা...

.......................................