জলশূন্যতাই  চৈত্র –বৈশাখের গহনা।

অতঃপর একটা মেঠো পথ নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকে
ঘূর্ণির আশায়

জেগে থাকে গাজনের কাঠ,মাঝমাঠের সিকান্দার
হয়ে
কেমন করে ফল পাকবে জৈষ্ঠে?

বৃষ্টি যেদিক দিয়ে আসে সেদিক দিয়ে তো মরুর উট চলেছে
হা হতোস্মি ভাব নিয়ে ...


ঘরে বসেই চোখে মুখে লাগে মরুর হলকা
হাঁটতেও ভালো লাগে না আহাম্মক খরার উপর

নিমগ্ন অপরাজিতা কষ্ট বুকে
যতটুকু থেকে গেল বাগানে
তাতেই ভিড় করে নীল মৌমাছি, প্রজাপতিরা …

রোদের আস্ফালন থেকে ঘর্মাক্ত শরীর
নিজেকে নিয়ে  
কুঠুরি ঘরের অন্ধকার গর্ভে নেমে যেতে চায় কেবলি…