একমুঠো ভাত।
জন্মদিনের কেক।
তুমি আছো বিস্ময়!
আর সবই ফেক .



শাকের জঙ্গলে আলো
শাঁখ বাজলো দূরে।
ট্রেনে উঠে বিস্ময়ঘুম।
যেতে হবেই দূরে।



কাল সকালে মাঠে এস
পড়াশুনো বাদ।
তোমার জন্য ওয়েট করছে
আদিগন্ত খাদ।



খাওয়াদাওয়ার রুচি নেই
মেয়েছেলে।
নিতম্ব দর্শনে সুখ।
আমার কোনো ডাকনাম নেই।



আবির মাঠে বসে।
স্থবির বসন্তকাল।
সূর্য্য কি ডুবতে পারে না,
একটু পরে।



ভিড় হয়েছিল
মিছিলে।
অবলা প্রাণীগুলো দেখে যেতে পারলো না। এত উৎসব।



সংসার।
কলহ।
বাসনা।
ভুতের আবির্ভাব।



নাটকের শেষ অঙ্কে আমি দাঁড়িয়ে।এমনসময় গুলি, যুদ্ধ ,বোমারু বিমান। আমি, একা হাতে আর কত সামলাবো।



নায়াগ্রার ধারেই যাও
আর আমাজনে।
রাত্রে ভায়াগ্রা না খেলে
ভুলে যাবে নাম গোত্র।

১০

কবিতা কচলে হাত রাখলাম ববিতার স্তনে। খসে পড়লো কুচি কুচি চাঁদের গুঁড়ো। নক্ষত্র। আমরা একদিন স্বপ্ন দেখেছিলাম শহর বানাবো আকাশগঙ্গার পাড়ে।