রক্ষক আজ ভক্ষক হয়ে সমাজটাকে করছে শেষ
রাজনীতির কুপ্রভাব এ জড়িয়ে যাচ্ছে আমার দেশ ।

আমার দেশের গণতন্ত্রে যেখানে জনতাই শেষ কথা
গণতন্ত্রের গলা  টিপে  কেন সমাজে আনছো ব্যথা ।।

প্রশাসন আজ প্রহসন করে
কিছু বলতে গেলেই কারাগারে ভরে।

রাজনীতির নেতা গুলো সব নিজের লাভের জন্য
গরিবের মুখ থেকে কেড়ে নিচ্ছে অন্ন।

সরকারি সব ভর্তুকি থেকে কমিশন চায় তারা
কেউ তা দিতে না চাইলে হতে হয় বাড়ি ছাড়া ।

নেতাদের এখন নারী লাগে , গাড়ি লাগে . সাহায্যে প্রশাসন
কেঁদে মরে আমার ঘরের মা বোন জনগণ ।

ওদের কিছু বলতে গেলে   কে বা শুনবে কথা
ঘরের পুরুষ জেলে যাবে , আর মহিলা পাবে ব্যথা ।

ওদের নামে মামলা হলে ৫২ দিন পর পুলিশ খুঁজে পায়
প্রশাসনের এমন কাজের কেবা  নেবে  দায়?

গ্রামে যখন ঝুট ঝামেলা পড়ে রয়েছে নির্যাতিতা নারী
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী দিল দিদি নম্বর ওয়ানে পাড়ি।

বাংলা এখন দেনার  দায়ে
তবু ক্লাবগুলি পূজোয় কোটি কোটি টাকা পায়
পাঁচশ  থেকে হাজার ভাতা বাড়িয়ে কি
নির্যাতিত নারীর চোখের জল মোছানো যায় ?

তোমরা নিজেরাই অশ্রাব্য ভাবে নিজেদের করছ গালাগালি
তবুও দেখো তোমাদের কথায় কিছু মানুষ দিয়ে যায় হাততালি।

অল্প বয়সে যুবক-যুবতীদের হাতে ধরিয়েছো মদের বোতল আর টাকা
  ধীরে ধীরে সমাজ তলিয়ে যাচ্ছে
   তৈরি হচ্ছে নতুন পার্থ,  জ্যোতি,অনুব্রত কাকা।
  

ধর্ম নিয়ে টানাটানি মন্দির নিয়ে রেষারেষি
বেকার বাড়ছে আমার দেশে কোনটার দায় বেশি ?