যতবার চাই ভরাক শান্তিপ্রিয়
কপোতের ঝাঁক আকাশের আটচালা
সাদরে জড়ানো রঙীন উত্তরীয়
জানায় কপালে বরাদ্দ কারবালা,
হাতের তেলোয় স্বাধীন প্রদীপ শিখা
ঢাকি,পোড়ে হাত; ভাবি হে অর্বাচীন
তোমার তো সেই জীবনের পাদটীকা
ছেঁড়া কাঁথা আর অবারিত ডাষ্টবীন l
হঠাৎ হঠাৎ চায় অশান্ত হিয়া
এক সমুদ্র উষ্ণ আলিঙ্গন
কাটে তাল,আসে ঠান্ডা প্রতিক্রিয়া
বেকার আত্মপক্ষ সমর্থন l
সীমানা বিহীন অসীমের পরিধিকে
অহরহ চাই বিবর্ণ গোষ্পদে
বেড়াজাল দেয় ঘোলাটে মগজে লিখে
রক্তক্ষরণ ঘটবে হৃদয়-হৃদে,
দুঃস্বপ্নের নগ্ন গনদেবতা
তাড়িয়ে বেড়ায় প্রশ্নেঃ "হে প্রিয় সাথী
ক্ষতবিক্ষত পড়ে পাওয়া স্বাধীনতা
বলে দাও আজ কাদের পক্ষপাতী ll"
মনে মনে ভাবি যারা গৃহকোণে সুখী
যুগের অমৃতে ফলিয়েছে অধিকার
হতে হবে চির সত্যের মুখোমুখি
আঘাতে আঘাতে ভাঙব বন্ধ দ্বার
অদূরে আলোর যে কৃপণ রোশনাই
আঁধারকে ন্যুনতম দিতে গড়রাজি
নিঃস্ব জীবন করতলে রেখে বাজি
উল্কার বেগে পুড়ে হয়ে যাব ছাই l
ফুরোবার আগে শপথ,দেওয়ার আছে
স্বর্গকে টেনে নামাবো মাটির কাছে ll