রক্ত জমাট বেধেছে অনেক্ষন।
নিথর দেহ পরে আছে কিছুটা ফুতপাত জুরে।
মানুষের অস্বস্তি অনধিকারে আকরে থাকা পথকে জুরে।
যেটুকু বোঝা যায় কোন ভদ্র ঘরের মেয়ের কপাল
পুরিয়েছে এ শহর, খাবলে খেয়েছে সভ্যতা।
মানবিকতা নগ্নতায় মেয়েটি হয়েছে আজ ধর্ষিতা।
কি ভাবছে মানুষ? তার কতটা সন্মান কারতে পেরেছে?
কতটা মুখোস খুলে দেখাতে পেরেছে তাদের পৌরুষত্ব?
নিথর দেহটি থেকে ঝরে পরা প্রত্যেক ফোটা আর্তনাদ,
চিহ্নিত করছে আদি যুগের বর্বরতা।
তাই হয়তো পায়নি দেহটি তার প্রতি এতটুকু সহানুভূতি।
খুবলে খাওয়া শরীর পায়নি সন্মানের এতটুকু সামিয়ানা।
সমাজের প্রত্যেকটা মানুষ কি দায়ী নয়
এই মানবিকতার অসন্মানের?
যা ভদ্র সমাজের মেয়েকে ছুরে দেয় আস্তাকুরে
আর নাম দেয় ধর্ষিতা।