যাকে খুশি তাকে তারা মারে_
ওরা বুঝায়; তারাই শুধু পাড়ে ।
শয়তানেরা চলে অনেক কৌশলে,
আঘাত করে দ্বীন হীন দূর্বলে !
অন্যকে আঘাত করলে যে জ্বলে_
সবই বোঝে বদমাইশের দলে ।
তবু দগ্ধ করে হাসি আহ্লাদে_
মিটাইতে যদৃচ্ছা পাপের সে খিদে।
আজ তাই, তুমি এক ঝরাপাতা_
মুঁছে গেছে তোমার কষ্ট-ব্যথা।
সহায় থাকে যদি স্রষ্টা-বিধাতা,
স্বর্গে খুলবো আবার নতুন খাতা।
হেমার রূপে যখন এলে তুমি_
কাঁশবনে ভরে ছিলো মরুভুমি,
তোমার ভালোবাসায় ধন্য আমি_
ধন্য আমার এই হৃদয় ভূমি ।
কোথায় গেলে তুমি নিদ্রাহরণী_
আমার সুখের সে পরশমনি !
রাগ করেছ সেটা আমি জানি,
তবু একটু কথা বলো রাজরাণী ।
সেই যে বিদায় নিলে ঐ সকালে_
আত্মার সে বাঁধন ছিঁড়ে অকালে,
দুরাশাতে এক ফোঁটা নেত্র জলে;
ফিরবেনা আর এই কোলাহলে !
সেদিন পারিনি তো হাতটি ধরিতে_
ভাবিনি তবুও দেখবো এ নিশিতে।
পারিনি মোর ঘরনী করে নিতে_
বুঝিনি এই ছিলো লেখা বরাতে !
তবুও অগোচরে এসেছো কাছে_
ওই তৃষিত আঁখিতে ছদ্মবেশে_
ধব্ ধবে সাদা এক শাড়ি পড়ে;
অধম, অভাগা, শীর্ণের শিয়রে !