এই নাও নাটাই,এবার আমায় বানাও ঘুড়ি।
বর্ণীল মন নিয়ে চলো,তোমার সাথে উড়ি।
এই যে হৃদয়-কুচি,
                   গুঁড়ো গুঁড়ো কাচ কনা,
তোমার আমার উড়ে যাওয়ায়
                   নেই আর কোন মানা।

মাঞ্জা সুতোয় লাগাও তোমার মন,
আর কাচের গুঁড়ো- আমায় তাতে
জিতবেই দেখো জিতবে,ঘুড়ি উড়নোর উৎসবে।

ছাদে যখন ওঠো,একা ওঠো।
চাই না- অন্য আর কোন দর্শক থাকুক,
তোমার সেই ঘুড়ি উড়ানোতে।
থাকলে থাকতে পারে কিছু উড্ডীন পাখি,
হরিণ রঙা প্রজাপতি,আর-
ছাদের এক কোনে পালিত-
পায়রা,গেরুবাজ,
যাদের মার্বেল চকচকে- ছাই রঙা আঁখি।      

হাতের নাটাই টা
          শক্ত করে ধরে থেকো!
আর আমাকে উড়িয়ে দিও-
          মন-রাংগানো বিচিত্র রংগে,
সত্যিই দেখতে পাবে,দেখো!
ঘুড়ি,
     উড়ছি- রংগীন,
        চোখ বিহীন-
তোমার
        চোখের মণিকোঠাতে,
        সাদা অক্ষীগোলকাকাশে।