কৃষ্ণাঙ্গী রাত্রির জাগে দেবদেবী র ভয় প্রাণে
কালমাস চারমাস কাটাবে, সে কি ভাবে অপমানে!
অন্ধকারের অধিষ্ঠাত্রী দেবী কে পুজে না এ সময়-
তাঁদেরও কপালে দুর্ভোগ , তাঁদের ও আসে দুর্জয় !
ভগবান বিষ্ণু দিলেন আশীর্বাদ ,ত্রিযামা মাতাকে,
শ্রাবণ ভাদ্র আশ্বিন কার্তিক চাতুর্মস্য ব্রতে পুজবে তোমাকে ।
পৌরাণিক কাহিনীর প্রেক্ষাপট , বাস্তবে আছে জীবন ঘিরে,
তারি ই ভালো প্রভাবে , সাজাই সংসারে পুন্যলাভের তরে ।
ধনী দরিদ্র ,স্ত্রী পুরুষ সকলে সম ভাবে করলে পালন
দান ধ্যান ত্যগের মাধ্যমে মূল মন্ত্রে র হয় উৎযাপন ।
সীতারাম দাস ওঙ্কারনাথ প্রভুর ,অপার দয়াল হৃদয় –
ভারত জুড়ে ব্রতে ,অন্ন বিতরণ করেন দরিদ্রের সেবায়।
ভক্ত শিষ্যের সমাগমে ,শেখান কোনটি প্রকৃত ধরম!
রাম মহিমা পাঠ, নাম সঙ্কীর্তন হরৈনর্মেই কেবলম ...।
সদ গুরু দেখান একমাত্র সেবায়, উদ্ধার পায় মনুষ্য জনম-
ধার্মিক অধার্মিক প্রাণী ও ভাবে নিমগ্ন, চাইছেন সৎ করম ।
কাল মাস কাল দিন মেনে কে করবে নিয়ন্ত্রণ -
সব প্রভাতে ই শুদ্ধ সূর্য দেখেই প্রভুকে দি নিমন্ত্রণ ।
অভুক্তের উদারে অন্ন জ্বালা মিটলে , তবে ধর্ম আলোচনা -
শূন্যতার পূরণ ওঙ্কার ডাকে ই সমাধান করি বিবেচনা ।