দিনের দ্বিতীয় প্রহরের শেষ ঘন্টা
খালি বাসায়-
নাক ডুবিয়ে হুমায়ুনের গল্প পরছিলাম।
হটাৎ এক শরীরি শব্দে পিছন ফিরে তাকাই
দেখি পিছনে দাঁড়িয়ে আছে -
হরিণী পায়ের রূপিণী কন্যা মনোহারিণী চাঁদ!
হাতে তাঁর,এক গুচ্ছ ঘাস ফুল!
মুহুর্তের মধ্যে-
হৃদয়ের মোহনায় আছড়ে পরে শত ঢেউ
ক্ষণিকের জন্য ভেসে যায়,স্বপ্নের ভেলায়।
সচকিত ফিরে আসি বাস্তবে
ভাবি মনে মনে-
কি করি?কি করা উচিত! কি বলি?কি বলা উচিত!!
চোখে পরে চোখ ঠোঁটের হাসির ঝলক!বলে দেয়,
ঘাস ফুল?সে-তো মোর খুবই প্রিয়!!
তার পর!কেটে গেছে অনেকটা সময়!
সমাজের প্রয়োজনে দুজনের আজ,আলাদা আবাস!!
কিন্তু-
আজও প্রতিটি নিঃশ্বাসে অনুভব করি চন্দ্রমল্লিকার সুভাস
প্রতি মুহুর্তে উজ্জীবিত হই সেই চন্দ্র কিরণে;
চাঁদের কথা মনে করতেই রসদ খুঁজে পাই;
প্রতিবার অবসাদে।।