সেই ছোট্ট বেলার কথা,
আজও আম্লান সৃতির ভাণ্ডারে
ক্লাসের রুটিন পড়ানো শেষে,
হঠাত স্যার চেয়ারে না বসে
বসলেন সামনে এসে টেবিলের উপরে
শুধালেন খূব মায়া ভরা সুরে
শোন হে বাছারা! শোন মনযোগ দিয়ে
গল্পটা কিন্তু! আমার নিজ জীবনের
হঠাৎ নীরবতা মনোযোগী আমরা সবায়
শুরু করিলেন স্যার, শোন বাছারা তবে !
বিয়ের রাতে বউয়ের মুখ খানি দেখিবার আগে
জিজ্ঞাসিলাম তারে শুন মেয়ে! শোনেছ কিনা জানিনা!
পিতা মাতা আমার আদো বলেছেন কিনা সন্দেহ মনে!
জানাইতেছি তোমায় তাই নিজ দায়িত্ত বোধে
শোন মনোযোগ দিয়ে,আমার কিন্তু একটা দাঁত নকল
চিন্তা নাই! বাধানো রুপা দিয়ে।!
কথাটা শোনে বউ মুচকি হেসে বলে
সমস্যা কি!
শোন হে আমার সত্যবাদী জামাই!
হি হি হি! কিইবা হয়েছে তাই?
আমারতো মাঢ়িতে দুই দুইটা দাঁত নাই
আর জেনে রাখুন তা এই ফুলশয্যার রাতেই।
মায়াবী এক হাসির ঝর্ণা বয়ে যায় সারা ক্লাশে
গল্প করে শেষ,বললেন স্যার মুখ ভরে হেসে
কি বুজলে হে বাছারা! জীবনের গল্পটা থেকে?
শোন বাছা সকল! শোন মনোযোগ দিয়ে
জীবনে চলার পথে কখনো অন্যকে যাবেনা ঠকাতে
অন্যেকে যদি আটকাতে যাও ছল চাতুরির জালে
দেখবে পরে,নিজেই ঠকেছ তারও দিগুন পরিমাণে।।