জনশূন্যপুরে আমার দূষিত কবিতারা নিরন্তর শোনে দূরে ফুলঝাড়ুওয়ালার ডাকের আবেশ। শ্যাওলাময় কবিতার জলাশয়ে ভেসে আসে নদীর জলতান, বটতরুর সাথে শিমূল নাগর হয়ে দাঁড়িয়ে। রাগ-অনুরাগে শেষে জনশূন্যপুরে শান্তি আনে কবি গানের সুর-পাখি, মাধ্যম কিন্তু বায়ু। বড্ড একা শিক্ষিত কবিতা মন এই ফ্ল্যাট (জনশূন্যপুর) কেঁদো না প্রেমে এতো ভালবেসে। জীবনের আয়ু কবিতার ঋদ্ধতায় তাই বিদ্ধ কবি’র মুগ্ধতা বাড়ছে। বলিরেখার আয়ুকালে শরীরের গন্ধের সাথে ভালবাসারা কবিতার ছত্রেও পাল্টায়। গবেষণা করে কবিতাকেই আবিস্কার করে আয়েশ, বুঝেছতে চাইছি প্রকৃতির অমোঘ ইশারা। কবিতা নিয়ে ভাবেনি স্মার্ট যুগে তুমি বলবে জনশূন্যপুরে জীবন কী শান্তিময় নাকি উল্লাসময় হুজুগে...
আলোচনাটি ৬৮১ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়: ২৩/০৬/২০১৬, ০২:৪২ মি: