সন্ধ্যে নামে আলো ছড়ায় পথের বাঁকে,
নিয়নবাতি ঠিক জ্বলে ঐ রোজ রাতে।
রাস্তা পাশে বস্তা ভরা বিভীষিকা।
কোন রমনীর ফেলে যাওয়া জীবন পাতা।
কিংবা কারও বস্তাপঁচা মানসিকতা।
বাসে চেপে মানুষ দেখে বাড়ি ফেরা।
হরেক রকম অভিজ্ঞতা মানুষ চেনা।
জীবন যাপন যায় তো করা অনেক ভাবেই।
মানুষ হয়ে বেঁচে থাকাই, এখন বাস্তবতা।
ভীরের মাঝে হঠাৎ বাকেঁ থমকে গাড়ি।
আমিও জাগি, সম্বিত পাই আকাশ দেখি।
পথের পাশের বুড়ো লোকটির ঝগড়া শুনি।
হেলপারের তীক্ষ্ণ চিৎকার ভাই ভাড়া দেন।
ভীরের মাঝে মধ্য বয়সী চাচা মিয়ার একটু ধাক্কা।
কোন রমনীর হঠাৎ করেই চেঁচিয়ে ওঠা।
যা আজকাল এমন কিছু আর ব্যাপার না।
মহিলা মানুষ বাসে চড়বে, জব করবে,
তো দু চারটে ধাক্কা খেলে এ আর এমন কি!
হোক না সে প্রেগন্যান্ট কিংবা কোন বয়স্কা
সমঅধিকার বলেই তো চেঁচায় কেবল সারাক্ষণ !
দিন শেষে ভাই নিজেই তাই প্রশ্নবিদ্ধ!
চলছে দেশ,এক সস্তা জাতি।
যার নেই নীতিবোধ' নেই শিক্ষা, না মানসিকতা, না রুচিশীলতা ।
এ যেন এক বিকারগস্ত মানসিকতার অদ্ভুত এক সমাজ ব্যবস্থা।