অজ্ঞতার আর এক নাম কি বিজ্ঞতা! তাই যদি না হয় তবে এই সাধারণ কথাঁটার মানে কেন বিজ্ঞ সাহিত্যিকেরা বুঝতে পারলো না আর লেখাটিকে চারজন বিজ্ঞ লোকে স্ট্যাম্প মেরে ব্যান করে দিল। লিখাটি ছিল , "যাহা মন্দ নয় তাহাই ছন্দ"। তাদের অভিযোগ একথা না'কি অন্যকে হেয় করবার জন্য লেখা আর তাই বিশেষ করণবশত লেখাটি ব্যানযোগ্য।
এই পৃথিবীতে যাহা কিছু ঘটে তাহাই ছন্দময় কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া। যেমন বাচ্চাদের একঘেয়েমী কান্নাকাটি বা কানফাটা লাউড স্পিকারের শব্দ যা ছন্দকে মাথাব্যথার কারণ করে তোলে মানে শব্দ দূষণ। মৌমাছির ওড়া বা ফুল ফোটা বা নিঃশ্বাস প্রশ্বাস বা যাহা কিছু ভাল তা আমাদের দৃষ্টি আকার্ষণ করে বা আমরা ভাল পাই তাহাই ছান্দিক, একথা কী অস্বীকার করবার।
কিছু ব্যাতিক্রম ব্যাতিরেকে এই দুনিয়ার সব কিছুই ছন্দে প্রবাহিত এমনকি অণূ পরমাণু প্রর্যন্ত। একটি নিউক্লিয়াসকে চক্কর খায় ইলেকট্রন সকল। সে দারুন ছান্দিক ইতিহাস। যারা বিজ্ঞানের ছাত্র তারা জানে সে ছন্দের কাহিনী আর বস্তুর বহুধা কী ভাবে কোন ছন্দে হয়।
যদিও চটকপ্রদ কথাতে লেখা ছিল "যাহা মন্দ নয় তাহাই ছন্দ", তাহলে একথা বা ছন্দের এককথায় বিশ্লেষণ কী ভুল ছিল! বা অভিযোগ অনুযায়ী একথা কী অন্যকে হেয় প্রতিপন্ন করবার জন্য লেখা ছিল!
মাননীয় এডমিন মহাশয়ের দৃষ্টি আকর্যণ করতে চাইছি "হ্যা গা"! আলোচনাটি পূনঃ বিবেচনা করবার জন্যে এবং অবিলম্বে তা ব্যানমুক্ত করবার জন্য যদিও ই-মেইল মারফত আমি ব্যানের তীব্র বিরোধিতা করেছি।
ক্রমেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি এ আসরে যেখানে কথা বলবার বা নিজের অভিমত ব্যাক্ত করবার জায়গা নেই কতিপয় স্বার্থান্বেষী দাম্ভিক লোকের জন্য।
নিবেদনে আপনাদের প্রিয় সঞ্জয় কর্মকার।