তার লেখা কবিতাটিঃ-
কথাগুলি রয়ে যাবে
কবিতার খাতায়
উপলব্ধি হবে শুধু
হৃদয়ের ব্যথায়।
তাই তো! জীবন নশ্বর, কখন সে ফুল ঝরে যাবে কে বলতে পারে। মা বাবা ভাই বোন একান্ত আপন কেউ রবে না, কেউ রবে না ভবের দরিয়ায়। রয়ে যাবে শুধুই স্মৃতি আর বিস্মৃতি। কেউ কি তখন ডাক দেবে আপন ভেবে, ব্যথায় ভেসে প্রাণ স্মরণে আনবে সে আনন্দঘন দিনের পরশ গুলি। দুফোঁটা চোখের জলে অন্তর দেবে সমর্পণ।
ভবসাগরে নিমজ্জিত প্রাণের বন্যায় কেউ কাউকে মনে রাখে না। কালের স্রোতে একসময় বিলীন হয়ে যায় সমস্ত স্মৃতিগুলি। অম্লমধুর সম্পর্ক ইতি টানে বিস্মৃতির দরিয়ায়। বর্ত্তমানে জীবন অনেক অনেক গতিময়, নারকীয় যাতনায় বয়ে চলে প্রাণ। কঠিন হয়ে উঠেছে দুনিয়া। পারস্পরিক সম্পর্ক হয়ে উঠেছে জটিল থেকে জটিলতরো। ভাই ভাই এর সম্পৃক্ততা নেই, মা বাবা ভগ্নীর সম্পর্কেও জিবদ্দশাতেই একসময় দারি পরতে চলে। বৃদ্ধাশমে নারকীয় যাতনায় আশ্রয় হয় পিতা মাতার। অর্থই আজ জীবনের চরম থেকে চরমতম প্রাপ্তি বলে মনে হয়। সম্পর্ক গুলি মাঝ দরিয়ার ভাসতে থাকে।
কিন্তু এর মধ্যেই কিছু কিছু ব্যত্যিক্রম অবশ্যই থাকে, থাকতে বাধ্য। তারা তাদের জীবদ্দশায় এমন কিছু কাজ করে যান, সে দান হাজার হাজার বরষ অম্লান হয়ে থাকে হৃদয়ের দরোগায়।
তাই তো করি আরাধন আর আহ্বান। আসুন জাগুন, ফাগুনের গুলাবি রঙ-এ রাঙ্গিয়ে(টাইপ সমস্যা)নি আমাদের হৃদয়। প্রেম ভালোবাসা সম্প্রীতির বাঁধনে একসুত্রে বেঁধে ফেলি জীবনটা। প্রেমময় আনন্দঘন সে কাননের সিঞ্চনে প্রাণকে করে তুলি গতিময়। যেন যেন যেন, চির অম্লান থাকে সে স্মৃতি। চলুন সে দিশায় অগ্রসর হই আজিকে প্রিয় কবি প্রিয় কবি মোঃ জসিম উদ্দিন মহাশয়ের সুন্দর কবিরার গানে মেতে উঠি ধরা।
কথাগুলি রয়ে যাবে
কবিতার খাতায়
উপলব্ধি হবে শুধু
হৃদয়ের ব্যথায়।
প্রিয় কবিকে এমন সুন্দর কবিতা উপহার দেবার জন্য হার্দিক অভিনন্দন জানাই। ইতি আপনাদের প্রিয় সঞ্জয় কর্মকার।