হে নদী!যায় চলে যায়,
হে নদী!যায় ভেসে যায়,
  
তোমারি ত্রিমুখী সুরের খেলা
    পঞ্চবটে সাজাই রঙিন মেলা।
   তোমারি বক্ষে পলির চড়া,
   জমবে নাউ ভারী হয়ে শুধু ঠেলা;
   সেই প্রহরে তুমি আমি একা বসে
   ফাগুন হাওয়ায় সূর্যের দাব যেন নেভে,
   গাইব গীত কণ্ঠের খেলা।

তোমার স্রোতের কাহনে বলি ধরা দিয়ে
তোমার সুরের ঝঞ্জাকে বুকে নিয়ে
    দেব পাড়ি,
ও দেব পাড়ি এক অজানা সুখে
তোমার টানে দুরুদুরু বয়ে যায়।

তোমার টানে বৈঠা দিয়ে
বসত করে মনে নিয়ে
   পাড় হব সীমানা।
তোমার কাননে রঙিন সব
ও,,,,, ,,,,, ,,,,,
না নিয়ে দোটানায়
গেয়ে উঠি পাখির কলরবে
    দূর সীমান্তে পায়।

হে নদী! যায় গেয়ে যায়,
হে নদী! যায় কূলে যায়,

তাহারি মর্মরধ্বনি ধরা ছোঁয়ায়
  গেয়ে উঠি মরীচিকার গভীর ধাধায়
তপনের মিলনে তুমি কাহার
  সে সনে আমি বলি তুমি তাহার
    ,,,,,শুধু তুমি তাহার।

(গীতি কবিতা)