নীল গগনের তলে প্রভাতক্ষণে-
কচি কচি ঘাসের'পরে
নূপুর জড়ানো রাঙা পা'র তলে
শিশির কণা পদদলিতের ক্ষণে-
চঞ্চল প্রাণ যায় থেমে ক্ষণিকের তরে
বিমুগ্ধ গুরুর অপলক চোখে,
মানস তটের গহীন পটে,
আকঁলে পট হৃদয় কোণে,
পদচিহ্নের পরিসংখ্যানে
শকুনের দৃষ্টি নিয়ে,
ভালোলাগার পরশ দিয়ে নিখুঁত মমতায়,
জীবনের শ্রেষ্ঠ চিত্র আঁকলে ভালোবাসার মুগ্ধতায়...।
এক অন্যরকম অনুভূতি, প্রভাত ধ্বনি-
দোষ দেবে কার, শুনি!
হাসিতে তার মুক্তা ঝরার আভাস দিয়ে-
কৈশোরতার দুষ্টুমিতে,
চঞ্চলতায় দু'পাশ ছুঁ'তে হাত মেলে যায়-
মুচকি হেসে পেছনে চায়,
উড়ছে যেন পাতাল ফেড়ে-
রাঙাপরী সংগোপনে।
ক'ত মুনি-ঋষির ধ্যান ভেঙ্গে যায়-
কোন অজানায়! হদিস পাওয়া দায়।
উদাস কবি পথ হারালে, নিঝুম ধ্বনি-
দোষ দেবে কার, শুনি!
@@@
রচনাকালঃ ২৬/১১/১৮ইং, সোমবার, নিজবাড়ী। ১০ঃ০০ am.