আজও জাগরণ ফিরলো না মানুষের ্
জাগ্রত হলোনা বোধের।
শ্রেষ্ঠত্বের হয়েও,উপলব্ধি করলো না
শাশ্বত চিরন্তন সত্যের।
ভূুলের বিরুদ্ধে জোট বাঁধল না,আজও মানুষের শপথ।
প্ররোচিত ভুলের অনুসরণে
সৃষ্টি স্বর্গ আজ বিচ্ছিন্নতায় অস্তগামী।
তাই তো বারে বারে হেরে যায় মানুষ,
ছুটে আসে সর্বনাশাঅন্ধত্বের কলঙ্কিত অন্তিম অধ্যায়।
বিভ্রান্ত বীরত্বের আখ্যান লিখতে,
আগ্রাসী রাজা,রাষ্ট্র প্রধানেেরা লিপ্ত হয় যুদ্ধে।
সাঁজোয়া অস্ত্রের সমারোহে,দেশ রক্ষার নামে,
ঘোষিত হয় মানুষের পরাজয়ের লড়াই।
জরিয়ে পড়ে দেশ -রাষ্ট্র -সমাজ,
মানুষের সর্বনাশে প্রতিজ্ঞ হয়ে মানুষই প্রত্যক্ষ করে
হেরে যাওয়ার অন্তিম লড়াই।
সঙ্ঘবদ্ধ সে অন্তিম লড়াইয়ে শুধু ধ্বংস কান্না আর
চোখের জল,দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে জীবনের চিতা।
হাহাকার ক্ষুধা আাারকীয় উল্লাসের মধ্য দিয়ে
এক সময় নিশ্চয়ই থামে সে আপাত পরাজয়ের যুদ্ধ।
কিন্তু মেটেনা অভিশপ্ত যুদ্ধের হীন বীরত্বের রক্তক্ষয়ী
আত্ম হনন পিপাসা।
মেটেনা ধ্বংসাস্ত্রের কারবারি আর যুদ্ধবাজদের আগ্রাসী রক্ত লোলুপ খিদে।
অনন্ত বিশ্বের একমাত্র প্রাণ গ্রহের একের চার অংশে
প্রাণের বসতি। আপসোস আজও তারা একাত্ম হতে
পারলো না।
স্বার্থান্ধ কিছু নেতা সাজা লোভী মানুষের বিভ্রান্তিকর
উস্কানিমূলক প্ররোচনায় কখনও জাতি ধর্ম গোষ্ঠী আবার
কখনও বা ভাষার ভিন্নতাকে অস্ত্র গড়ে বাটোয়ারায় জ্বলে
উঠেছে মানুষের পৃথিবী।
তাইতো নেমে আসে পরাজয়।