প্রকৃতি প্রাণের স্পন্দনে বেচে আছে
পাঠিয়ে দেয় বার্তা,
কখন পাতা শূন্য কৃষ্ণ চূড়ায়
দেখতে পাওয়া যাবে নববধূ রক্তীমাকে।
কবে আকাশের মেঘ হবে বধূর ঘোমটা,
অপেক্ষায় থাকবে বধূ-
কখন ঘোমটা তুলে নিবে
শ্রাবণ করবে অশ্রুপাত।
বেজে উঠবে রাখালের বাঁশি,
সেই সুরে তীব্র বেগ হবে কৃষকের হাল
ফালের তীক্ষ্ণতায় চিরে যাবে মাটির বুক।
ভরে যাবে চোখ সবুজ আর নীলের যোগ
বাতাস বহিবে -বাজিবে নূতন গান,
সোনালি রঙ্গের শাড়ীর আঁচলে লুকাবে বধূর প্রাণ।
বলবে সে,শরতে বধূর পরনে-
দেখতে পাওয়া যাবে শুভ্র নির্মল শাড়ী।
চলে যাবে সকল আসিবে নূতন।
শুধু শুক্লা দ্বাদশী কিংবা কৃষ্ণ অষ্টমী নয়
সকল তিথি সাজাবে সকল শরীর।
দেখতে পাওয়া যাবে বধূ কে-
সকল রঙ্গের শাড়ীতে।
ঢেকে যাবে আঁচলে পৃথিবী সকল।