, বিদ্যেবুদ্ধি বিচ্ছিরি লাগতো
যদি না থাকতো ভবে,
আদিম যুগে করতাম বাস
গিট্কিরি শুনতাম সবে।
চেহারাটা বিচ্ছিরি থাকতো
হতো না কোন মেকআপ
সুশ্রী বস্ত্র গাছের পাতা
লজ্জা নিবারনের নেকাব।
সুস্বাদু খাবার থাকতো যত
পোড়া মাছ-মাংস
গাছের ফাঁদে উনুন ধরাতো
যেমন জীবন অংশ।
ঝিলিক বাতি জ্বলতে না আর
শহর নগর জুড়ে,
লাঠির মশাল জ্বলতো বেহাল
জীবন অনন্তপুরে ।
রচনাকাল
২৭।০৯।২০১৫
ইউ এ ই।
বিমান'টা হাঁটি হাঁটি পায়ে হাঁটছে,
ফর্সা শ্যমলা চামড়ার শরীরে একটু দূরে দাঁড়ানো;
এক নারী বৈমানিক, অত্যন্ত সুন্দরভাবে বলছেন,
"সম্মানিত যাত্রীগণ অনুগ্রহ ক'রে আপনার সীটের বেল্টটি বাঁধুন
এবং ইলেট্রনিক্স ডিভাইস, ফোনটা বন্ধ রাখুন।"
আমি তো আশ্চর্য হলাম!!
স্বরটা আমার কাছে, যেন অতি পরিচিত লাগলো, অচেনার গাম্ভীর্যে।
আমি দু'ই চোখ তুলে তাকালাম, তার পানে,
ততক্ষণে সে বিপরীতমুখী হয়ে যাত্রীসেবায় রত।
বিমান তখন একটা বড় ঝাঁকুনি দিয়ে আকাশের দিকে উঠছে,
বুকের ভিতর যেন একটা কম্পন দিয়ে উঠলো গর্গর করে।
এর আগে আকাশে অনেকবার উড়েছি, ভেসেছি শুন্যে,
মেঘের উপরে, জানালার পাশে বসে মনে হয়েছিলো,
আমার চারিদিকে কেবল জলজ বরপের স্তূপ, দৃশ্যটা বেশ উপভোগ্য।
কিন্তু এবার আমার কাছে এমন লাগছে কেনো ?
আমি নিজে'কে কিছুটা সংযত করলাম।
আমরা ভেসে আছি, ভ