মনের হরষে ভাসে লাজময়ী বরষে
অঙ্গ'দে উঠা ঝড় শীতলতায় অন্তর
ভেজা আঁখির ছন্দ রূপের উঠে দ্বন্দ্ব
গলায় মুক্তামালা হাতে সোনাবালা
কানে প্রজাপতি দুল মনটা আকুল
যৌবন স্রোতে আসে মধুর প্রভাতে
উড়ায় দোপাট্টা নূপুর বাজে খেমটা
মুখে চঞ্চলহাসি সুখ অনুভবে ভাসি
স্নিগ্ধতা ধড়পড় দূর্বাজলে'তে অধর
চকচকে শরীরে জল খেলে গভীরে
আরাধ্য সাধনা মনে প্রেমে উন্মাদনা
জড়ানো বসন কভু মানে না শাসন
গিলেছে অঙ্গখানী পেয়েছে রত্নখনি
কোমড়ে বিছা দুলে মনে ঝড় তোলে
মনে প্রেম আসে সাধ জাগে চন্দ্রবাসে
আমি আড়ালে দেখি রূপসাগর সেকি
অন্তর ছুঁয়েছে পাওয়ার নেশাজেগেছে
এগিয়ে গেলাম হায় সে দাঁড়িয়ে ঠাঁই
দোপাট্টাহীন বক্ষ উত্তেজিত রূপ যজ্ঞ
লাজেবাঁধা নয়ন যেন'সে দেখছে শয়ন
সম্ভিত ফিরে লজ্জা রাঙ্গা আঁখি ঘিরে
বাঁকা চাউনি চেয়ে চলে গেলো ধেয়ে
অচেনা সুখে ভাসি যেন প্রেমের চাষি
ও ললনা করোনা ছলনা আমি যে খুব
অন্তর দিয়ে তোমায় বড্ড ভালোবাসি
রচনাকাল
২৬।০৮।২০১৪
ইউ এ ই ।
বিঃদ্রঃ কবিতায় ইচ্ছা করে দাঁড়ি,কমা,সেমিকোলন দেওয়া হয়নি , এই ধরনের স্টাইলে কবিতা কেমন লাগে জানালে খুশি হবো ।