অন্তরে পুষ্যা করি তোমার অনুভব চন্দ্র গগণ মাঠে,
এক রূপসী মনে বাঁধ সাধলো তোমায় পাবার পথে।
হরেক রকম কথার ঝুলি ছেড়ে কর্ণ করছে ভারী,
গেঁথেছে পরিণয় মালা স্বপ্নচুড়ায় স্বপ্নবাসের তরবারি।
যত ভাবি তোমার অতীত কাহিনী মন আনচান করে,
পুরাতন বিরহ মিলন তিমির রজনী কাদাঁয় স্তব্ধ স্বরে।
সে রূপসী আমার মনের ঘরে ঘুরে ফিরছে আশ পাশ,
বক্ষ পিঞ্জরে হৃদয় কাঁদে তোমার তরে করলে সর্বনাশ।
তুমি তো শ্যামা মেয়ে কাজল কালো নুপুর রাঙ্গা চরণ,
এই রূপসী যেন সে স্বর্গপরী তুমি ছাড়া'যে রক্তক্ষরণ।
নয়ন সলিলে স্রোতের ঢেউ তুলেছে হৃদ ঈশান কোণে,
ফাগুণ মাসের মনের গাঙ্গে ঝড় তুলেছে খরার বানে।
অয়ি প্রিয়ে তোমার হাতের নরম ছোঁয়ায় মন কাননে,
আলতো ধরতে সেই রূপসিনী ভাবে মনের দ্বন্দরণে।
আমি চলি তোমার মনের ফাঁকে তুমি ছলনার বাঁকে,
মন চিনেনা রূপের তরী মনের প্রতিবেশীর প্রেম ঝাঁকে।
রচনাকাল
০৪।০৮।২০১৪
ইউ এ ই ।