অন্ধকারের ভেতর আমি এক অন্ধকার
নীরব হয়ে মরানর, নৃসিংহ বিষাদের।
বিমর্ষতার আড়ালে দীপ্ত বাহক
বিবর্তনের কাঁধে সাজ কাটা ডাহুক।
গাঢ় অন্ধকার ধেয়ে আসে শরীরে
শরীরের ভেতর পুঁজ, নষ্ট পোকাদের আসর
বাসরের কামরক্ত লেগে আছে শরীরে
ঘৃন্না আর অন্ধকার ডিএনএ নষ্ট করে।
পুরুষ হয়া ‘সূর্য উঠার মত সহজ না’
অন্ধকারের পর অন্ধকার ঠেলে ঠেলে
একটুকরো আলোর দেখা নষ্ট চোখে
তাতে ঘৃণ ঘৃণ হয়ে যায় অনেকের ণলে।
পারিজাত ছুয়ে অনেক বার পরাজিত
সামান্য বাবাকে ছুয়ে হয়েছি লাঞ্চিত।
ভাত দেখে আঁতকে উঠি, জৈষ্ঠের পোড়া গন্ধে
কৃষক হাতে শস্যদেবী, মরানর জাগে ছন্দে।
আমি ছুটে যাই আলোর খোঁজে, আলো হয়ে
অন্ধকার আর অন্ধকার আমাকে খোঁজে
এক চিলতে মরন নিঃশ্বাস নিয়ে হারিয়ে যাই
নিস্তব্ধতার কাঁধে চোখে বুঝে।