ও বাড়ি প্রতিদিন যাই; চতুর্দশী তৃষ্ণায় অপেক্ষায় থাকি ঈশ্বরীর
একদিন শস্যদানার হাসি লেগেছিল তার ঠোঁটে
প্রজাপতি মেঘ ছুঁয়েছিল শরীর
খোপার পূর্ণসাজি ফুল তারা হয়ে ঝরেছিল চোখে
আমি ডালিমফুলের ভিড়ে পরাজয় চেয়েছিলাম আরাধ্য ভঙ্গিমায়
হঠাৎ হলুদ পাতার পতনে ক্ষয়ে যায় কালের বিবর্তনগাছ
ছোপ ছোপ ভাড়াটে সুখ জন্তুর মতো হেঁটে যায় মধ্যরাতের কবিতায়
তবুও সমগ্র চিত্তে আমি পাঠ কবি প্রস্থানপায়ের ছাপ; অনুভবের কোমল পরশ
ও বাড়ি প্রতিদিন যাই; ঈশ্বরীর প্রতীক্ষায় অচেনা আগুনের অমরত্ব চেয়ে
পান করি দীর্ঘ স্রোতাকাঙ্ক্ষী নদীর জল