তোমাকে দেখার তরে যখন
বিশাল আকাশের দিকে তাকাই,
বিশাল আকাশে মেঘের ঢেউয়ের কারুকাজ, রাতের জোস্নামাখা চাঁদ, ঝিকিমিকি জলমলে তারার মাঝেই তোমাকে দেখতে পাই।
যমীনের মধ্য উর্বর মাটিতে বৃষ্টির কণার সাথে যখন জীবের রিযিক পেরণ কর,আর সেই রিযিক গাছ পালা তরু লতায় যখন সজীব সজ্জিত অবস্থায় দেখতে পাই,তখন কৃতজ্ঞতা জানাতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ি।সেজদারত অবস্থায় বন্ধ চোখে তোমার ছায়া অন্তর চক্ষু দিয়ে দেখতে পাই।
তোমাকে দেখার তরে যখন বিশাল নীল সমুদ্রের পাড়ে যাই,সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ,নানান জাতের মাছ,অদ্ভুত সুন্দর সুন্দর ঝিনুক, পশু পাখির খেলায় পরিপুর্ন সমুদ্র।এমন সমুদ্রের নীলাভ সৌন্দর্যে কেবল তোমার অস্তিত্ব খুঁজে পাই।তোমার প্রতিচ্ছায়া দেখতে পাই।
সুন্দর এই ধরণীর মাঝে যেখানে যা লাগে, সেখানে তাই দিয়ে রেখেছো তরে তরে সাজিয়ে।
সেই সাজসজ্জায় তোমার রুপ দেখতে পাই।
সারা আলম জুড়ে যেদিকেই চোখ যায় সেই দিকেই সুন্দর সুন্দর সকল প্রয়োজনীয় তোমার সৃষ্টি দেখে চোখ নন্দিত হয়,সকল চাওয়া পাওয়া খুব কাছ থেকেই পাই।তখন আর ভিন্ন ভাবে তোমাকে দেখার স্বাদ থাকে না,
তখন তোমার সৃষ্টিতেই তোমাকে দেখি
আমি স্রষ্টার সৃষ্টিতেই স্রষ্টাকে দেখি।
সেলবরষ মামুদপুর(কাকিয়াম)
ধর্মপাশা সুনামগঞ্জ।
তারিখ,১০.০২.২১.