হরিণা অসুন্দর ঠেকায় অরণ্যের বাহিরে
নিজ গৃহে,নিজ বাসভূমে বেজায় সুন্দর ধীরে/ধীরে
কাহারো ভুলে নাকি অদৃষ্টের খন্ডনে
যেন সাজাইয়া বসিয়াছে এক মূর্তি
কালো আবরণী আর মুখোশের যত কীর্তি।
রোজ যাতায়াতে তাহারে দেখি
কাচিঁঝুলি পার হইবার প্রাক্কালে চোখে চোখ লিখি।
চঞ্চলা বয়সে যার সুযোগ ছিল ঘুরিয়া বেড়াইবার
ব্রহ্মপুত্রের কিনারায় এলো চুল দুই হাতে উড়াইবার
সেই আজ মালকিন, রাস্তার পাশের সরণির
রহস্য লুকায়িত যেন এক আফগানী তরুণীর
তার প্রচ্ছন্ন যৌবন যেন আজ সহ- সভাপতির মন
শিকলে বাধা মজলুম; বিক্ষোভে ফেটে পড়া জনগণ।
মনে চায় নিয়া যাই, দু-হস্ত খানি ধরিয়া
হোটেলের গণ্ডি থেকে বেড়িয়ে /শহর থেকে সরিয়া
আজাদ কাশ্মীরে কিংবা নায়াগ্রার প্রপাতে হতে ম্লান
যেইখানে আসিয়া এক হইয়াছে
ব্যাঘ্র -হরিণার প্রণয় স্নান।
ব্যাকরণের ঊর্ধ্বে, স্রোতের বিপরীতে যাবে কি
আঞ্জুমানের বিপরীতে সেই হোটেলের মালকিন?
যাবে কি!!!