আশরাফ উন- নাহার জ্বীম
আপনাতে দেখে হই একেবারে নাজেহাল হিমশিম
যেন পৃথিবীর সব সৌন্দর্য;এক দেহে হলোএসে লীন
শুনুন! সুনয়না! আশরাফ উন- নাহার জ্বীম।
আপনাকে দেখেছি একদিন শিশিরের সন্ধ্যায়
আবরণের নিচে লুকানো ছিলো মায়াবী সেই চোখ
আমি তার অল্পটুকুই করেছি অব/লোকন
দোজখী যেভাবে দূর থেকে দেখে বেহেশত...!
তেমনি দেখেছি তাকিয়ে আপনাতে;
আরেকপ্রহর দেখেছিলাম অডিটোরিয়ামের সামনে
বইয়ের কার্যক্রমে ছিলেন ভীষণ ব্যস্ত।
অতঃপর বেছে দিলেন আমাকে একখানা বই
নাম তার 'শবনব'
ক্যাপশনে দেওয়া ভালোবাসার রং সত্যিই কি নীল?
আমি কি তবে কালো ভেবে এতোদিন ভুল ছিলেম!
আপনাকে নিয়ে লেখা এই কাব্য খুব শীঘ্রই
রাষ্ট্রবিরোধী উপমা পাবে!
উত্তর দিতে গিয়ে হয়তো বলবেন:
" বয়সের হিসেব কষেছো একবার,
আমি তোমার সিনিয়র হই,
'এ সম্ভব না''।
ভয় পাবেননা! আমি আপনার শৌহর হতে আসিনি।
কবিদের কাজ কবিতা লেখা,
ভালোবাসা প্রত্যাশা করা আদৌ তাদের কাজ নয়।
মজনুর মতো ভালোবাসা চেয়ে হতে চাইনা উন্মাদ। ভালোবাসাহীন পৃথিবীতে বেচেঁ থাকতে চাই আমৃত্যু
আপনার সাথে এক প্রহর চা আড্ডা হবে কি?
চোখের দিকে অপলক তাকিয়ে দেখতাম,
"পারস্যের শাহজাদীর চোখের সাথে আপনার
চক্ষুযুগলের কোনো পার্থক্য আছে কি না?"
শুনছেন! আশরাফ উন- নাহার জ্বীম