তমিস্রার আড়ালে অভিমান মুখ জোছনায়
শেতাঙ্গদের ভীড়ে সর্বজনীন স্কেচ নষ্ট হয়ে যায়
জনৈক শ্যামদেশী আগমনীর মূর্ছনায়।
তুলনা দুগ্ধজাতে একফোটা জহর!
বর্ণ বাদী পৃথিবীতে শ্রবণে ঝড়ে নিঃশব্দ অশ্রু নহর।
একূলে পালতোলা নাও ভেড়ানো যাবেনা
বলে দিলুম সুহৃদগণ,গোত্রপতির নির্দেশ যথাআজ্ঞা।
রিক্ত-সিক্ত চক্ষু যুগল নোদন মাত্রই শুনা গেলো,
কাশ্মীরের বাস খাদে পড়ে চলে গেছে প্রিয় আয়েশা।
আহমেদ বাদ গিয়েই যাকে আমার
ফিরতি চিঠি লেখার কথা ছিলো
সাংবাদিকের সম্প্রচারে তার মেরুণহিজাব দৃশ্যমান।
ভাতৃপ্রতীম ইসুফকে ধরে নিয়ে গেছে গেরুয়া বাহিনী
চাচা আবু নওয়াস আবার স্ট্রোকে পড়েছে।
মেষশাবক দুটো নিয়ে গেছে পাল থেকে হায়েনা।
কফিলকে আমি কি দিয়ে দিবো সান্ত্বনা!
আমি শুনছি একের পর এক!
পিঁপড়েরদল বৈঠকে বসেছে আমার মস্তিষ্কের বণ্টনে
হঠাৎ চিরচেনা মুখ সুধাচ্ছে
"brother! please pray for me!
মাথা ব্যথাটা আবার বেড়েছে!"
অভিমানি জোছনা হয়ে লুকিয়ে যাই চাঁদেরি আড়ালে