ভাবের অতলে গিয়ে দেখি
যখন না ছিল কাল(সময়) না ছিল আলো না ছিল স্থান (স্পেস) না ছিল বস্তু বা বস্তুর ভর
কি এক অকল্পণীয় মহা শুন্যতার ভেতর এক অপরিমেয় শক্তি বলে উঠেছিল কুন ফায়া কুন
আর তা থেকেই হয়েছিল জল (স্পিরিচুয়াল)।
যদিও তা ছিল যমিনের জল থেকে ভিন্ন কিছু।
তাহলে কি দাড়ালো?
হৃদয়ের গভীর থেকে উচ্চারিত শব্দ কবিতা
আর শক্তির গভীরের অমিত উচ্চারনই জল।
কত অনাদিকাল পর যেন হয়ে গেল মহাবিস্ফোরন
যা থেকে আসমান আর জমিন হলো পৃথক
এর ও বহু কাল পরে নীহারিকা গর্ভে জন্ম নিল নক্ষত্র আর গ্রহ।
আমরা চোখ খুলেই দেখি গাভীর চোখের মত চেয়ে আছে বুড়ো অশ্বত্থ।
অথচ কিছু কুত কুতে চোখা ফুট ফুটে সুন্দর
কাই কুঁই কোরাস গায় সবই নাকি গ্রাভিটির দায়।
সেই থেকে ওরা স্যুপের বাটিতে
প্রোটিন আর এমাইনো এসিড নিয়ে নেড়েই যাচ্ছে
একটি আদি ব্যাক্টেরিয়া যদি পাওয়া যায়?
কিন্তু ওরা ভেবে দেখেনি
সেই সম্ভাবনা ১/১০^255
যা ভাবাটাও পাপ।