প্রতিদিনকার রুটিন ভরা কাজ
যদিও করতে হয় নিয়মিত, তবু ভেতরে ভেতরে
অচেনাকে চিনে নেবার আনন্দ জাগে, তাই টুপ করে বেরিয়ে পড়ি
হাসি, খেলি, আনন্দ করি, গান গাই স্বকন্ঠে, স্বশব্দে
আমাদের হাসি খেলার মাঝে
দুঃখকে নামাতে দেবোনা বলে,
চারদিকে বেড়া দিয়ে দেই কাঁটাতারের,
জ্বালিয়ে দেই সিগন্যাল বাতি।
কণ্ঠকে রোধ করব না বলে
আকাশের কাছে ইলেকট্রন কে করি অগ্রীম নিমন্ত্রন
তারপর, তারপরও সময় থাকে ভাববার
তারপরও সময় থাকে কাঁদবার
সবাকার অভিধানে কি কি শাব্দিক অর্থের চয়ন রয়েছে যদিও একজন কবির মেমোরিতে ধরা পড়ে বারবার
কবি তবু শক্ত মনের এক জ্বলন্ত প্রতিভা
কান্নাকে সাজায় কবি, কান্নাকে বানাতে পারে কবি
কাঁদতে জানবার তো কথা নয় তার
তবুও আমরা কাঁদি, ভেতরে ভেতরে কাঁদি
গুমরে গুমরে কাঁদি, কেননা আমিও একজন কবি
কবি তাই কাঁদতে জানে
এ কথাটি জেনে রেখো, জেনে রেখো।
*******************************