নীরবে হাঁটতে চেয়েছিলাম
দেখতে চেয়েছিলাম রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে
রোদ আসে কোন বিহানে!
ভোরের স্নিগ্ধতা ভেঙ্গে কুয়াশা মেলায় কোন আকাশে!
কেমন করে দুঃখের শেষ অন্ধকার পেরিয়ে তোমার বাড়ীর সামনে ভেড়ে অপেক্ষার ট্রেন
কেমন করে অপেক্ষারা বেভুল পথের সীমানায় রাখে ক্লান্ত দু'চোখ
পাখির মতো ওই দূর নীলিমায় খোঁজে অনন্ত সুখ!
আজ আর নীরব নির্ঘুম হলাম কোথায়?
স্বপনের মোহতায় জেগে থাকি,সরবে জানান দেই
আত্ম উপস্থিতি
বাগানের পাখির সাথে মিলাই গলা
খুঁজে ফিরি এই গ্রহের কোথায় কোন দূরে,কত রোদ চিকচিক করে ওঠে বালুর মতো
কেননা সত্যিই যখন নীরব হবো, ঘনিয়ে আসবে অবলীলায় সময়ের সাঁঝ বেলা
তখন আর হামাগুড়ি দেয়া উঠোনে অ তে অজগর
ক তে কলম; এসব মনে করে কী লাভ হবে?
বাঁশপাতার মতো ধূসর হতে হতে স্মৃতিদূর হবো জানি।