রুমিকে বললাম- যেওনা!
কিসের কারণে ছিন্নভিন্ন; আমার রুমির মন।
রুমির এখন চাই অনেক ভালোবাসা, অনেক বিত্তবৈভব!
জীবনের পুরোটা ভালোবাসার চাদর দিয়ে আটকে রেখেছিলাম রুমির মন, ভাবনা, হাসি-কান্না সবকিছুই ছিলো তার সাথে আমার নাড়ির বাঁধন।
একবার গাছের নিচে কথা বলতে গিয়ে তার হাতে হাত লেগেছিল! ইশ! গায়ের পশম কাটা দিয়েছিলো!
রুমি মুচকি হেসেছিল!
পার্কের বাদামে আমি রুমির সুন্দর মুখাবয়ব আবিস্কার করি- কত গল্পে শতশত মূহুর্তগুলো কেটে যেত নির্দ্বিধায়, একপলকে!
বাইকের পেছনটা যে রুমির ছোঁয়ায় জেগে উঠতো পৃথিবীর মোলায়েম চাদর;ডেকে যায় ফিরে এসো ফিরে এসো রুমি তুমি আবার, বসন্তের ফুল হয়ে-
আমার প্রতিক্ষায় নিষ্পলক চেয়ে থাকা তার ছাদের ব্যালকনির গ্রীলে আছে না জানা মিশ্র অনুভূতি- বালিশ ভিজিয়ে দেয় আমার চব্বিশ ঘন্টার মূহুর্তগুলো।
চাকরীছাড়া বেকারত্বই আমার দোষ!
এমন দোষী বালকের কষ্টে তোমার কিচ্ছু যায় আসে না,
এখন আমার আর্তনাদগুলো অসহ্য যন্ত্রণা দেয়;মাঝেমাঝে, একাকীত্বে।
একটি কথা- রুমি, শুনছো?
আমি চাকরী পেয়েছি!