গর্ব করবার মতো কিছু নয়, সামান্যই পুঁজি।
রোদ আনতে চাঁদিনী ফুরায়; তার চুলে, নাভিমূলে
বৃষ্টি মেখে দিলে প্রাণে বয়ে যায় খরার পবন।
বাড়ির সম্মুখে সন্তর্পণে পদচ্ছাপ রেখে গেলে
কোমল হরিণ কোনো বাজে না গভীর রাতে বাঁশি।
অভ্র দিয়ে শান্তির কুটির বানানোর বাসনায়
কামলার মতো খাটি সারাদিন, তবু অসমাপ্ত
দেয়ালে গজায় বুনো ঘাস। কবে থেকে ব’সে আছি
নতমুখে, মহাজন তাগাদা শোনায়, নিদ্রাছুট
নিশীথে আমাকে ঠোকরাতে থাকে অশান্তির পাখি।
(হরিণের হাড় কাব্যগ্রন্থ)