আয়না ঘরের নির্মমতায় স্তব্ধ গোটা জাতি!
সবটা নাকি সাজানো নাটক কয় যে নেতা পাতি।
দেখলে এসব পাতিছাতি মারতে মন চায় লাথি,
ঘাড়টা ধরে দেখাই তাদের রাক্ষসীর সব নথি।

রাক্ষসীর রাক্ষসীতে জড়লো কত জান,
মরেও যেনো মরে না আহ কতশত প্রাণ।
‘এমন বাঁচার চেয়ে ভালো চলে যাক মোর জান’
কেঁদে কেঁদে করতো দোয়া হাজারও মজলুমান।

কেনো নিলো? কি করলো সে? জানতো না কেউ নিজে
কেনোই বা করছে এমন কারণ পায় নি খোঁজে।
শুষ্ক মেঝে সিক্ত হতো চোখের জলে ভিজে!
কথা বলার নাইকো কেউ, নাই কিছু কাগুজে
লিখবে কোথায় মনে কথা, লিখতো দেয়াল খাঁজে।

সবাই নাকি মিছে বলে, বানোয়াট যত কাহিনী।
ফেরেশতার চেয়েও নিষ্পাপ তাদের রাক্ষসী ডাইনি।
যে-ই দেখে সে-ই কাঁদে আরমানের সেই করুণ চাহনি,
ডাইনির ছেলে ডাইনিরা কয় এসব গল্প-কাহিনী।

পশুর চেয়ে নিচু তোরা, মাথা ভরা গোবরে।
কেমনে পারোস বলতে এসব তাও উচ্চস্বরে?
কিসের তরে পশু হলি বিবেক দিলি অকাতরে?
কিসের তরে কি হারালি, বুঝবি গেলে কবরে।