দুনিয়ার সর্বত্র নিঃস্বতা ছেয়ে আছে পরি-পূর্ণতে
কিছু নিঃস্বতা গুলিয়ে মিলিয়ে অস্তিত্বে মেশে
ঢেকে থাকে পূর্ণতা ক্লান্তির বিসর্জিত মোহে
কিছু ঘর বুনে পৃথিবী আসরে আমি যথাস্থাণ-
সম্ভ্রমের দৈন্য সম্মাণ,বাড়ীগুলো থামিয়ে রেখেছি
কোনকালে জেগেছিল সাদর প্রলাপে কেউ
থামেনি একদা বিবাগী বিদায়ী নিঃস্বতা
জনে জনে প্রদাহের নৈশ শিবির সূত্রপাতে-
শুনেছি কোথাও শূণ্য থাকে ভর্ অনুপাতে
নিঃস্বতা প্রতিস্বর বেয়ে স্বততঃ রয়ে যায়।
যাত্রী কোলাহল শেষ,যাত্রা বয়ে শেষের প্লাবনে,
ঘরে তার উত্পাত নিঃস্বতা ঢেকে প্রতিস্বর হয়
যেন কে কোথায় বাঁশরীর নিঃস্বতা ঢেলে-
দিয়ে যায় অন্তিম স্বাক্ষর রাত প্রহরের নিদ্রায়
দরিদ্রের আর্ততা ঢেকে রাতপ্রাণী জানায় সঙ্গম।
নিঃস্বতা রেখে যায় শ্বাস দু দন্ড আলাপের
পুরানের যোজন বাহানা ছোট হয়ে নিঃস্ব অতঃপর
গতিগুলো এলোমেলো অহেতুক সমাজ সংযোজন
আমরা নিয়নে ডুবি নিঃস্ব স্বরতা প্রদাহ জৈবিক-
মেকী অধ্যায় জুড়ে তোরজোর আর এক নিঃস্বতায়।