ভালো বাসার সাথে দায়িত্বটা চিরদিনের জন্য।
কষ্টের পাতায় লেখে নেওয়া আমি এক সত্য যুবক।
তোমাকে পাবনা জেনেও ভালো বাসি।
সত্যি ভালো বাসি।
                        ভালো বাসি তোমায়.....
এই যে ম্যাডাম শুনছেন।
                           বাড়িতে যাওয়ার পর!
               আমাকে অবশ্যই একটা  মিস কল দেবেন।
আমি কিন্তু  আপনার অপেক্ষায় থাকবো!
আপনি যে পর্যন্ত আমাকে মিস কল না দেবেন।
সে পর্যন্ত আমি রাতে ঘুমাতে পারবো না।
আর বেশি রাত জেগে কখনো মোবাইল চালাবেন না।
রাত জেগে কারও সাথে চেটিং ফেটিং করার দরকার নেই।
আপনার তো সব সময় অসুস্থতা লেগেই থাকে।
আর মোটেও আমার জন্য টেনশন করবেন না।
আমি সব সময় ভালোই থাকবো।

আর হে রিক্সার ওপরের ওঠার পর ওড়না শেরে শুরে বসবেন!
বেশি রোদ লাগলে রিক্সার হুড তুলে নেবেন।
রাস্তায়  কারু সাথে  বেশি আড্ডা দিবেন না,
এখন কিন্তু রাস্তা ঘাটের  অবস্থা তেমন ভালো না।
নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন!
আপনার তো আবার সব সময় জ্বর ঠান্ডা  মাতা ব্যথা লেগেই থাকে!
ঠিকঠাক মত ওষুধ খেয়ে নেবেন।
ছেলেটা আর কথা বলতে পারেনা,
রিক্সাটা  একটু দুরে, হয়তো চোখের আড়াল হবে
এখন।
একবুক হতাশা নিয়ে দারিয়ে থাকে রাস্তার পাশে ছেলেটা তাকিয়ে থাকে অপলক দৃষ্টি  রিক্সার দিকে।
কি এমন ভাবনা তার মনের ভিতর।
মেয়েটা সত্যি সত্যি  চলেই যাচ্ছে।
দুজনের চোখের কনে বয়ে অশ্রু ঝরে পরছে।
কিন্তু বলার মতো ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না কেউ।
শুধু এতটুকু ভাবনা।
আর কোন দিন দেখা হবে কিনা তাও জানা নেই দুজনের।
মনের ভিতর কেমন জানি
আবেগের মুহূর্ত অনুভূতিতে এসে ভির জমায়-

পাশে থাকলে কেউ কারও কদর বোঝা যায় না।
কিন্তু একটু দুরে গেলেই বোঝা যায়
একাকীত্বের বেদনা কত কঠিন।

আজ আর্ত চিৎকারে করে বলতে ইচ্ছে হয়।
তুমি কি আমার আবেগের অনুভূতিতে আমার কষ্টের কান্না দেখতে পাওনা।
কত ভালো বাসি তোমায়.....
তুমি চলে যাওয়ার পর বুঝতে পেরেছি।  
একাকিত্বের যন্ত্রণা কি জিনিস!