স্বপ্নে কুড়াইয়া পাইছি আমি হঠাৎ করেই অমূল্য রতন
কাউর যদি হারাইয়া থাকে নিয়ে যেতে পারো তার মন।
দিবসো রজনী তার পিয়াসে মন ছুটে আমারী!
কোথায় খুঁজিয়া পাইবো আমি চরন তাহারী।

লোকো লয় বলিতে পারি না যদি মিথ্যা লয় ঘিরে,
কিভাবে পাইবো আমি তাহার স্থান কোথায় বা নিড়ে!
এখানে সেখানে আমারী পাগলের মত বসবাস,
শুধু তাহার কারনে আমারী হইয়াছে সর্বনাশ।

কোন বা পথে হাঁটতে গিয়ে পায়ে বাঁধিলো কাটা,
অমূল্য রতন নামের গায়ে লেগে গেল কাঁদা।
সাবানে যতই ধুয়ে ফেলি ততই আরো হয় কালি,
আজ তাহার নিকট খুঁজতে গিয়ে হাতে ধরেছি ভাঙ্গা থালি!

তবুও যদি পাই তাহার অস্তিত্ব  খানি চেনা চরন।
আদরে আদরে আগলাইয়া রাখিয়া ধূলো বালী জেরে করতাম বরন?
হঠাৎ যদি আমার আসে মৃত্যু পথের মাঝে,
সেইদিন যেনো দেখা হয় রত্মটি যার হইয়াছে।

রত্মটি আমার বুকে করতে পারতেছিনা ধারন,
অগ্নি শিকার মতো জ্বলে করতেছে তাহার আহরন।
চোখের দৃষ্টি জুরে পরিতেছে  আজ কত না পানি,
হয়তো তাহাকে কাছে পেয়েও পরবে সেদিন চোখে ছানি।

এ কেমন রত্ন তাহার পেয়েছিলাম আমি কুড়ে,
তাহার কারনে হলাম কবি উদাসীন পৃথিবী জুড়ে!
আমি দেবদাস হতে পাররোনা তাহার কারন দ্বসে,
আমি তো সামান্য প্রেম পিয়াসি তবুও রয়েছি বসে!

ইউসুফ জুলেখা প্রেম পাগল হইয়াছে সুধানংস ময়ী,
যে অনলে পুইরাছে তাহার দেহ মন ইউসুফ দ্বায়ী।
তবুও খুঁজিয়া পাইলো দুজন দুজনারে।
আমি কোথায় খুঁজিয়া পাইবো তাহারে?

অবশেষে বিচার দিলাম  আমি ঐ বিধাতায়,
সেই যেনো খুঁজে তাহারে আমায় এনে দেয়!
সংক্ষেপিত