আমি দেখেছি হৃদয় গহীনে আকাঁ,সেই সুর্দশনা
অপরূপ রূপে আকাঁ কারুলতার আলপনা
দৃষ্টিসীমা ছাড়িযে, সুদূরে হারিয়ে,বদনখানিতে কি যে সুশ্রী
অপলক তাকিয়ে রই,ঐ দেখা অদেখা কুসুমো সুম পরিস্ফটিত হই
আমি অভিভূত হই,নয়ন জোগল হারাই,তোমারি মুচ’কি হাসির বাসনা’ই
অজানায় করেছি ভুল,শুধু যে দেখি তোমারি ছবি খানি মনের ঘরে দীঘল
দেখা পানে নহে কথা ও যে হয় দিবসো হারিয়ে ক্ষণে ক্ষণে
আশার সারতি দিবোসযামি,চন্দ্রালোক সুখে ভাসি
আমার দৃষ্টিকোণ ছাড়িয়ে,স্বপ্নের কুড়ে ঘরে করেছে বাস,যাও হারিয়ে
দেখেছি রঙ্গন রঙিন কোমল লতিকার তোমাতে
আমি কালো মেঘের আধাাঁর দেখেছি,কেশো বর্ধনে তোমার
উত্তাল জলাঙ্গীর ঢেউয়ের কাপঁন দেখেছি,তোমা নয়নে
দুলিকা দুলে লতিকার পানে লজ্জার পরশ মেখেছো
ঢোল গালে হাসির ঝলকে পলকে অপলক ফেরাই’নি কোন বার
তুমি অদেখা সেই মেয়ে,
কোথায় যাও তুমি উড়ে ঘুরে ঘুরে প্রজাপতির রঙিন পাখনা ধরে
ফুল কাননে প্রভাত লগনে সুবাতাস ছড়িয়ে যাও’না একবার
কৃষ্ণচূড়ায় রাঙিয়ে পদধূলি দিয়ে লাল শাড়ি পড়ে লাল টিপ দিয়ে
আলঁতা দিয়ো দু’চরণ রাঙিয়ে শৌখিন কল্পনার জলে
দেখো একবার চাঁদের জ্যোৎস্না,জোনাকির আলোয়
যাবো ডিঙায় চড়ে জলের কিনারে বহুদূরে চড়ে,কি যাবে তো
দেখবে জরের তলে শেওলা দোলে,সবুজ সবুজে পদ্মদুলে,জলের ঢেউয়ে
ছুঁইবে যখন হস্তে জলে,কাকন চুড়ির ঝনঝন বাজিবে তখন
ফিরে আসবো স্বপ্নসীমার ঘীরে।
এ যে ছিলো স্বপ্ন মোর,রাধিকার সয়নো পানে,
তবো যদি হয মোর ভুল চাইছি ক্ষমা,এই চাঁদের মালতি মালা রেখে দিয়ো
যদি সম সুমে আসে কেউ তব দিয়ো তারে গালায় মালা জড়িয়ে।