একজন বাবা এক নিয়তি বা ভাগ্য
প্রাচীন দেবদূতদের বাণীর মতে

অথবা একজন আধুনিক থেরাপিস্ট,
না মোহভঙ্গে

যন্ত্রণাপীড়িত এক ছেলের!
একজন মা

একটি রহস্য বা স্মৃতি,
সাময়িক সমাধানে আবিষ্ট পিতার বিরুদ্ধে।

এটা কি একটা রহস্য?
স্মৃতি, অস্থায়ী এক সম্পদ

এবং আমি? এখন আমি বুঝি
এটা কত সহজ ছিল একটা ছেলে হওয়া

বাবার আগে তার ছেলে মারা গেলে কি হবে?
এরপর সেটার কোন শেষ নেই

এবং  তারপর কি এটা সহজ করে তোলা
যায় যে পিতার ই নৈকট্য, তার মৃত্যুর পর

ছেলেটার জন্য তা সহজ হয়
যদি সে তখন আর শিশু না থাকে

আর একজন মা? তার মৃত্যুটা এক গর্ত,
যেটা পৃথিবীতে বা মহাবিশ্বে।

হৃদয়ে নাকি নরকে_
একটা পরিবার গঠিত হয়

সেখানে বাবা টা কোথায় হারিয়ে যায়
আর সব কিছুতেই মায়ের অনুপস্থিতি।

এগুলোর সমাধান কেউ পায় না,
কারণ তখন কেউ আর জীবিত থাকে না।

কবিতাদের বেঁচে থাকার কারণ আছে।
মানুষ মরে যায়, সেটারও অনেক কারণ আছে।

মূল:The Reasons
      By: David Mura
      (Poem-a-Day, the Academy of American Poets, U S A)

A father is fate
say the ancient oracles

or the modernist therapist
or the son despondent

harrowing against.
A mother

is mystery or
memory, a makeshift

stay against the father.
And me? I see now

how easy it was to be
a son. How if the son dies

before the father
there is no end to it

and so what eases
the father is the imminence

of his death, which eases
too the son

if the son is not
a child. And a mother?

Her death is that hole.
In the earth or the universe.

In the heart or the hell
the family has wrought

where the father vanishes
and all is her absence.

No one solves these.
No one outlives these.

There are reasons poems live,
people die. There are reasons.

Copyright © 2024 by David Mura. Originally published in Poem-a-Day on April 29, 2024, by the Academy of American Poets.

চোখের ভাষায় মনের কথা। চোখের অভিব্যক্তি বলে বোঝানো সম্ভব নয়।

শুধু সুন্দর একটি চাহনী কোনো কথা না বলেও অনেক কিছু বোঝাতে পারে। আমাদের রূপ-সৌন্দর্য প্রকাশে চোখের বড় ভূমিকা
আমার ভাষায়- এক কথায় বলতে গেলে , সবার চোখ সব সময় মনের কথা বলে না। আর যখন মনের কথা বলে তখন সেটা বাস্তবায়িত ...
মস্তিষ্কের ডানদিক হলো কল্পনাপ্রবণ। মানুষ যখন কল্পনার আশ্রয় নেয় সেই মুহুর্তে চোখ ডানদিকে সরে যায়। যেমন কোনো বাচ্চাকে যদি কোনো গল্প শোনানো হয় তখন বক্তার ডান চোখ স্বাভাবিক নিয়মে ডানদিকে উপরে দেখবে। আবার মিথ্যে কথা বলার সময়ও চোখ ডানদিকে সরে যেতে পারে। তাই কেউ যখন ডানদিকে ঊর্ধ্বগামী দৃষ্টিতে তাকায় তাহলে বুঝতে হবে সে লোক নিতান্তই মিথ্যে কথা বলছে।
বড় বড় চোখে তাকানো
ঘন ঘন চোখের পাতা পড়া  অত্যাধিক চোখের পাতা পড়াকে মিথ্যা কথা বলার সাথে তুলনা করেন
কথা শোনার সময় চোখের দিকে তাকানো
তবে কথা শোনার সময় যদি কেউ সরাসরি চোখের দিকে তাকায় সেক্ষেত্রে পুরো ব্যাপারটি ভিন্ন। কেননা শোনার সময় মানুষের মনোযোগ যদি কেন্দ্রীভূত না থাকে তবে চোখ এদিক ওদিক তাকাতে থাকে। আর সেই বিচারে শ্রোতা যদি কিছু শোনার সময় বক্তার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকেন তাহলে বুঝতে হবে শ্রোতা খুব আগ্রহের সাথে শুনছেন।
--কথা বলার সময় সরাসরি চোখে তাকানো
চোখের পাতা নাঃ  পড়াশ্রোতা ভীষণভাবে বিরক্ত হচ্ছেন
বড় বড় চোখে তাকানো
বড় বড় চোখে তাকানো খুব পরিচিত একটি বাক্য। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে, বন্ধুদের সাথে আড্ডায়, এই প্রবাদ আমরা অনেক সময় ব্যবহার করে থাকি। এই বাক্যের খুব ভালো ব্যবহার চোখে পড়ে যখন কাউকে দেখে খুব ভালো লাগে বা অস্বাভাবিক কিছু চোখে পড়ে অথবা কোনো কিছুতে খুব হতভম্ব হয়ে পড়ি সেক্ষেত্রে। সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রে এমনটা বেশি দেখা যায়।
চোখ কচলান :
অনেক সময় শ্রোতা বক্তার কথা শুনতে শুনতে হাত দিয়ে এক চোখ বা দু’চোখ কচলাতে থাকে। যদি এই চোখ কচলানো ইচ্ছাকৃত হয়ে থাকে তবে বুঝতে হবে শ্রোতা বক্তার কথা মোটেই বিশ্বাস করে উঠতে পারছেন না অথবা তার কথা শুনে ভীষণভাবে হতাশ হয়েছেন
কথা শোনার সময় চোখের দিকে তাকানো
** বামদিকে দেখা, দৃষ্টি নিম্নগামী
কথা বলার সময় চোখ বামদিকে সরে গেলে এবং দৃষ্টি নিম্নগামী হলে বুঝতে হবে বক্তা নিজের মনে কথা বলার চেষ্টা করছেন, আর শ্রোতাকে তার কথিত বাক্য যথেষ্ট পরিমাণে যুক্তিগ্রাহ্য করে গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন।
*** ডানদিকে দেখা, দৃষ্টি নিম্নগামী
কোনো ব্যক্তি যদি কোনো বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী না হয় সেক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত নিজের মনে প্রশ্ন করতে থাকে। তাই বক্তা যদি ডানদিকে দৃষ্টি নিম্নগামী অবস্থায় থাকেন তাহলে বুঝতে হবে তার মনে কোনো বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে, যার কারণে তিনি পুরো ব্যাপারটা খুলে বলতে পারছেন না।
**বামদিকে দেখা, দৃষ্টি ঊর্ধবগামী
তবে বক্তা যদি ডানদিকে না তাকিয়ে বামদিকে তাকায় তাহলে কিন্তু পুরো ব্যাপারটি ভিন্ন। পুরনো কোনো ঘটনা মনে করতে গিয়ে অথবা অতীতের কোনো ঘটনায় লুকায়িত সত্যকে উদঘাটন করতে অনেক সময় চোখ বামদিকে সরে আসে আর দৃষ্টি থাকে ঊর্ধ্বগামী। তবে এই দৃষ্টিভঙ্গি কতটুকু নিরপেক্ষ বা ভালোর দিকে সেটি বিচারসাপেক্ষ।