যারা ঘৃণা আর গুজব ছড়ায়, তারা এ দেশের অমিত্র!
কাদের আগুন-ধ্বংসাত্মক কর্ম , দেখে না চলন্ত চিত্র?
নিজেদের স্বার্থে ই মিথ্যা,চায় তারা বিদেশী হস্তক্ষেপ ...
তারা তো দেশের অরি,কি শিখলো দেশের কন্যা-পুত্র?



মানুষের মন বুঝেই বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছিলেন। শেখ হাসিনা জয়ী হয়েছিলেন ভোট ও ভাতের লড়াইয়ে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগ কেন এমন একটা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়ল? আওয়ামী লীগ সমর্থকদের অনেক প্রশ্ন। অতিকথনের মন্ত্রী, দাম্ভিক নেতারা এখনো জানেন না গ্যাপটা কোথায়? কীভাবে তৈরি হলো এমন পরিবেশ? আধুনিক চিন্তার তারুণ্য কেন বদলে যাবে? মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে হাসিঠাট্টা করবে? ২০১৩ সালে এ তারুণ্য শাহবাগে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গণজাগরণ তৈরি করল। সে তারুণ্যই বদলে গেল। কোনো কিছু এমনিতে হয় না। অযত্ন-অবহেলায় মানুষের ভালোবাসা বদলে যায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান ও আহতদের সুচিকিৎসার প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।
ঘরের কাঠ ঘুণে ধরলে মালিকের সামনে বিপদ আসবেই। বেড়া যদি খেত খায় কৃষকের নিস্তার নেই। ঘর ভাঙলে মেরামত করা যায়। মন ভাঙলে কি করা যাবে? বিশাল আওয়ামী লীগ কী করেছে এবার? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কোনো আওয়ামী লীগারকে পাওয়া যায়নি। নেতারা জান বাঁচাতে সটকে পড়েছিলেন। কর্মীরা ছিলেন নেতৃত্বশূন্য। ঢাকা শহরে কেউ বের হননি প্রতিবাদী কণ্ঠে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর সেই আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রতিবাদে ফেটে পড়ার কথা ছিল, হয়নি। ওয়ান-ইলেভেনের পর আটক হলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। দলের নেতারা ঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন। সত্যকে অস্বীকারের সুযোগ নেই। এবার ১৫ থেকে ২০ জুলাই মুহূর্তে বদলে গেল পরিবেশ।