আওয়ামীলীগ নির্বাচনে জিতে দুই হাজার আট সালে _
বি.এন.পি সংসদে ত্রিশটি আসন পেয়ে কিছুটা খালে!
শতকরা আটচল্লিশ ভাগ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয় তারা...
২৩০ আসনের কাছে প্রধান বিরোধী এক দলের হারা!
২০০৯ হতে ২০১৩ বৈধ ছিল এই আওয়ামী সরকার,
বিরোধী দলেরা এ সময়ে রাজনৈতিক কর্মে যার যার ...
সমস্যা শুরু, দুই হাজার চৌদ্দতে বি.এন.পির বর্জনে!
আওয়ামী সাংসদরা সংসদে অন্যত্যাগী র এক ধরণে...
২০১৮-এর সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তা বাদী দল যায়,
মধ্যাহ্নের পরে আগের রাত-ভোটের খবর তারা পায়!
বিরোধী দল হিসেবে প্রজাপুঁজের কাছে যেতে পারেনি...
আওয়ামী সরকার দেশ চালায়, কারো ধার যে ধারেনি!
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ২০২৪ সালে...
বিরোধী দলকে বলে,শর্তাধীন নির্বাচন না কোন কালে!
আন্দোলন করে সরকারের গুমে মামলায় জেলে পড়ে...
দলের সংস্কার আর গঠনের ব্যর্থতায় বহু সমর্থক সড়ে!
২০২৪ সালের নির্বাচন টা অনেক টা ২০১৮ এর মত,
সরকারী দলের মধ্যে ই বিদ্রোহী প্রার্থী মনোয়নে যত!
ছাত্রদের কোটা আন্দোলন পরে 'বৈষম্যবিরোধী' নামে...
অনেক হত্যা, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার থামে?
৫ ই আগষ্টে গণ-অভ্যুত্থানে হাসিনার কুশাসনের পতন...
তাঁঁর পদত্যাগ আর দেশ ত্যাগ! এ যে বিপ্লবের মতোন!
৮ ই আগষ্টে মোদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায়,
গণবিক্ষোভ! বিপ্লব যদি দেশে,তবে গর্ভপাতে যায় যায়...
আগে ইউনূসের সমালোচনা, এখন
ক্ষুদ্রঋণ এমনই একটি পন্থা। নিচ থেকে উন্নয়ন গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে এগিয়ে নিতেও সহায়ক হিসেবে কাজ করে।
এটিও আপনার মারাত্মক ভুল বক্তব্য মনে করি। পৃথিবীতে কোনো সরকারই অনির্দিষ্ট মেয়াদের হয় না। কোনো সরকারের মেয়াদ অনির্দিষ্টকাল হতে পারে না। আপনার সরকারেরও একটা স্পষ্ট টাইম ফ্রেম অবশ্যই থাকতে হবে। মাস দেড়েক হওয়ার পরও আপনার সরকার জাতীর সামনে রাষ্ট্র পরিচালনার সুনির্দিষ্ট কোনো রূপরেখা কিংবা সময়সীমা প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে যা বিপ্লব আর শহীদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই সরকারের সমর্থকদের মধ্যে মারাত্মক হতাশা তৈরি করেছে। আপনাদের প্রতিটি ভুল পদক্ষেপ সমর্থকদের যেমন আশাহত করছে তেমনি পতিত গণ্যহত্যাকারী স্বৈরাচারের ঘাপটি মেরে থাকা সমর্থকদের উল্লসিত করছে।
--------------------------------