রুক্ষ পথে অনূঢ়া হেঁটে যাই অবিরাম—
জীবনের মানে অন্বেষণ করতে গিয়ে প্রায়শ
পিচ্ছিল অনচ্ছ সরণিতে পড়ে গিয়ে
উঠে দাঁড়িয়েছি কর্দমাক্ত বসন গায়ে বহুবার—
যখন মহাতরঙ্গ কিংবা গগনের দিকে নিভৃতে চেয়ে থাকি
তখন শুধু দীর্ঘশ্বাসের নির্যাসে কুহেলিকায় ভরে যায় চতুর্দিকে—  
জীবন কেতাব শূন্য না প্রাচুর্যপূর্ণ নিগূঢ় থেকে যাক চিরন্তন
চিত্তের প্রসন্নতার জন্য অস্তিত্ব হারিয়েছে বহু ভাবাবিষ্ট বেলা
তবে ধূম্র আর স্থিতিশীল স্বর্গবাস যে এক বস্তু নয়
উপলব্দির আগেই প্রস্থান হয়ে গেছে বিস্তর শক্যতা—