নারী পুরুষের বিয়ের একটি সীমা আছে জানি
তবে নারীর ক্ষেত্রে কেন বিপরীত,
টিনএজ-এ পৌছার সাথে সাথে যেন
দ্রুত দায়িত্ব পালন থেকে বাঁচি।
মনে হয় এটি ঘরের ব্যাধি
কোনো পাত্রের হাতে দিলে আজি,
যত দ্রুত পরিত্রাণ পাওয়া যায়
মঙ্গল ততটা বুঝি।
কত মেয়ে হতাশায় ডুবে
বাবা-মা বলে এখনো পরে আছো ঘরে?
তুমি বিয়ে করছনা?
তুমি বাসায় বসে?
পক্ষান্তরে যুবক ছেলে বিয়েতে ইচ্ছুক
বাবা-মা বলে তুমি নও প্রস্তুত,
আমি হাসছি, আমি হাসছি
এই বিয়ের গল্প বলতে।
কুরআন বলে তোমাদের
দাস-দাসীদের মধ্যে,
যারা সৎকর্ম পরায়ণ
বিয়ে দিয়ে দাও তাদের।(২৪:৩২)
দাস-দাসীদের নেইকো
টাকা পয়সা বাড়িগাড়ি,
বিয়ের পূর্বে স্বাবলম্বী হতে হবে
এই যুক্তির হল তচনচ রীতি।
প্রথমত বিয়ের বয়সে পৌছানো
দ্বিতীয়ত ভাল মানুষ হওয়া,
রবের সাথে সু-সর্ম্পক
এবং পরিণত প্রস্তুত চাওয়া।
এই হল এর ব্যখ্যা
তবুও মানুষ চায় স্বচ্ছলতা,
কারণ বিষয়টা গুরুতর
বিাবাহর পূর্বক্ষণ।
কুরআন আরো বলে
যদি তারা হয় নিঃস্ব,
রব নিজ অনুগ্রহে
করবেন তাদের স্বচ্ছল।(২৪:৩২)
রাসূলে পাক (সঃ) চান আশ্রয়
রবের নিকট এমন সমাজ হতে,
যেখানে আছে অধিক
অবিবাহিত নারী পুরুষ।
তিনি ছিলেন উদ্বিগ্ন
উম্মতের এই অবস্থা ভেবে,
অনেক নারী পুরুষ অবিবাহিত
আর তারা তাতেই সুখী থাকবে।
আসলে তারা সুখী নয়
ঠেলে দিচ্ছে অপছন্দ পাত্রের দিকে,
অন্য পুরুষের বেলায় দিচ্ছেনা
চাচ্ছে বিয়ে করতে।
পুরুষ বলে যাই ঘটুক আর
আমি করছিনা বিয়ে,
সিঙ্গেল রবো আজীবন
এই নই যে আমি ফেরেশতা থাকব সেজে।
হারাম সহজ করবে শয়তান
হালালকে কঠিন,
লোকেরা দৌড়ায় সহজের দিকে
বেপরোয়া আজ মুসলিম।