তাঁকে দেখাই হলো না হিমালয়ের মতন ঠাণ্ডা শরীরটাকে
তাঁকে ছোঁয়া হলো না যে; শাদা পালকের মতো মসৃন সে হাতে
যেথা ধরনীর সব নির্জনতা-বাস করে নিঃসংকোচে থাকে
যেখানে জোছনা'রা ঝরে ধূসর সে চাঁদ থেকে নৈঃশব্দ্যের রাতে

অপলক চেয়ে থাকা - হলো না কাজল  চক্ষু পানে
বিশদ দেখা হলো না তাঁর চোখের গভীরতাকে
চুল গুলো উড়ে যেনো; অকস্মাৎ হাওয়া লাগে ধানে
কভু ছোঁয়া হলো না যে-তার চিবুকের সে তিলটাকে

কেউ একবার দেখলে তাহারে;
নির্ঘাত মরার আগে; মরিতো- আহারে!