নিজের ইচ্ছায় ভালবেসে ছিলাম
হামিদা কাকুলি সুমাইয়া কে,
জীবনের করুণ সময়ে, একের পর এক তিনজনে
চির বিদায় নিল,একটুও তাকালোনা আমার দিকে।
পরিক্ষার পূর্ব মূহুর্তে হামিদা
বেকার সময়ে কাকলি
কর্মের শুরুতে যায় সুমাইয়া
স্বার্থের টান যে কত বড় তার প্রমান গেল দিয়া।
বাঁধ ভাংগা ব্যথা আার
অসহনীয় যন্ত্রণা
অসময়ে তাদের চলে যাওয়াটা মেনে নেয়ার মত না প্রায়১৭ বছর হয়ে গেল,কেউ কোনদিন খবর নিলনা
তাদের কষ্টের স্মৃতি আটকে ধরে
একা একা নিরভে কেঁদেছিযে কত!
বাহির থেকে আমি আগের মত হলেও
ভিতর টা ক্ষতবিক্ষত।
তারা সবাই সংসার মুখি
কারো আছে ছেলে কারো আছে মেয়ে
সকালে বইছে আনন্দের ঘন শিশির
বিকেলে বইছে কোলাহল।
আর আমার চোখ থেকে ঝড়া
লোনা জল
ব্যর্থ জীবনের
শেষ সম্বল।