যুদ্ধবাজকে ফুল দাও

যুদ্ধবাজকে ফুল দাও
কবি
প্রকাশনী আলোকায়ন
প্রচ্ছদ শিল্পী শাহাদাৎ শুক্ল
স্বত্ব লেখক
প্রথম প্রকাশ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সর্বশেষ প্রকাশ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সর্বশেষ সংস্করণ ১ম
বিক্রয় মূল্য ২৫০

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

২০২৪ ও ২০২৫ সালে একুশে বইমেলায় প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ। বইটি আলোকায়ন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়। বইটির আইএসবিএন - ৯৭৮-৯৮৪-৯৩৪০৯-৮-০

ভূমিকা

প্রকৃতির প্রতি প্রেমই সার্বজনীন সৌন্দর্যের উৎস। ঈশ্বরের সকল সৃষ্টিই প্রকৃতির অংশ। মানুষ প্রকৃতির শ্রেষ্ঠ দান। ভালোবাসার মাধ্যমেই কেবল ঈশ্বরকে জয় করা সম্ভব। যুদ্ধ, হিংসা, সাম্প্রদায়িকতা ও হানাহানির মাধ্যমে শান্তি ও প্রেম প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। মানুষের কল্যাণে সৃষ্টিকর্তার এক অপার মহিমার নাম হচ্ছে ধর্ম। অথচ ধর্মের নামেই কপটেরা পৃথিবীতে যুগে যুগে বাজিয়েছে অধর্মের ডামাডোল। রাজনিতী, রাষ্ট্রব্যাবস্থা ও সামাজিক বিধানগুলোও মানুষের কল্যাণেই সৃষ্ট। সেখানেও কপট মানুষের অপপ্রয়োগ। ফলে যুদ্ধ, হানাহানি আর হিংসা হয়ে উঠেছে নৈমিত্তিক বিষয়। এসবের প্রতিকার কখনোই আপনা আপনি সম্ভব নয়। এর সমাধান আর শান্তি প্রতিষ্ঠার দ্বায়িত্ব নিতে হবে মানুষকেই। আলোকিত মানুষগণের আত্মকেন্দ্রিক নির্বিকার সহনশীলতা জোটবদ্ধ কালোকিত (অন্ধকারাচ্ছন্ন) মানুষগুলোর সফলতার মূল চাবিকাঠি। তাই সকলকেই গ্রন্থিত হয়ে প্রতিবাদী ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। তবে প্রতিবাদেও থাকতে হবে নান্দনিক প্রেম, যুদ্ধবাজকে ফুল দিয়ে প্রেমের আহবান জানাতে হবে, তাতেও কাজ না হলে প্রতিবাদ এবং প্রয়োজনে প্রতিরোধ। ধর্ম, বর্ণ, রাষ্ট্র, সম্পদ বা লিঙ্গের ভিত্তিতে নয় বরং মানুষকে তার নিতী ও গুণগত বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে শুধুমাত্র মানুষ হিসেবেই বিবেচনা করতে হবে। প্রকৃত মানুষ প্রকৃতির প্রেমিক আর প্রয়োজনে ন্যায়যোদ্ধা।
এমনই সব বিষয় আর আহবান নিয়ে কবিতাগ্রন্থ “যুদ্ধবাজকে ফুল দাও”।

- শাহাদাৎ শুক্ল

উৎসর্গ

উৎসর্গ

জন্ম জন্মান্তরের যে মায়া,
মায়ার টানে দাবী।
ভ্রুণ হতে আমৃত্যু যা কিছু আমার,
উৎসর্গ তার সবই--

শ্রদ্ধেয় বাবা ও মাকে।

কবিতা

এখানে যুদ্ধবাজকে ফুল দাও বইয়ের ৩টি কবিতা পাবেন।

   
শিরোনাম মন্তব্য
কবির আহবান
ধিক্কার
প্রতিবাদ