জগতে যদি থাকিত না স্রষ্টা
                   থাকিত না ঈশ্বর
রহিত না কোন প্রভু,
তবে এই হৃদয়ে প্রেম আসিত না
আসিত না ভালোবাসা ক্ষমা
এই এিভুবনে ওগো কভু!!

সর্ব-সৃষ্টির আছে স্রষ্টা
আছে অশুভ পথ ভ্রষ্টা।
আছে তব-মম পাশে
সম্মুখে পাছে প্রতি নিঃশ্বাসে,
দেখিতে তুমি পাও কিবা না পাও
তাতে কিবা যায় আসে!!

ঈশ্বর সর্ব ব্যাপ্ত সর্বময়
তোমারই হিয়ার মাঝখানে রয়।

হিংসা অহংকার লোভ কভু
         তুমি ধরিতে না পারিবে
                 দেখিতে না পারিবে।
প্রেম ভালোবাসাও তুমি
            কভু পারিবে না ছুঁতে
         না পারিবে নিতে হাতে!!

তবুও এই নিয়ে জগতে চলে
যত হা-হা কার হাসি-কান্না বিপথে দলে।
হয় দ্বন্দ্ব যুদ্ধ মহালয় প্রলয়,
ঠিক তেমনি করিয়া অশুভ আছে
  আছে এিভুবনে মহা শুভ ঐ প্রভু সর্বময়!!
আল্লাহর দেওয়া ধন-রত্নে ক্ষণে,
মিথ্যে ঐশ্বর্য পেয়ে যত্নে মনে,
       ওই  অহংকারী ভুলিয়াছে তাকে ভাই।
গরীব কখনো আল্লাহ নেই
              এ কথা বলিতে শুনি নাই!!
ওই জান্নাম-ধাম মহা উচ্ছ্বাসে
            গমগম করিতেছে এখনই,
নাস্তিক যত পাপী-তাপী গ্রাশিবেরে সবই!!

ওই আল্লাহ তো শুধু,
  মধুর প্রেম ভালোবাসা চায়,
সেই ভালোই দিল না কেহ তাঁরে হায়!!

ভালোবাসা কি এতোই কঠিন
                          নাকি ক্ষীণ, অপরাধ।
বেশি ভালোবাসিলে লোকে বলে
                     ওতো পাগল ছেলে উন্মাদ,
তবে এত কেন বাসিল ভালো ওই শিশু মুহাম্মদ!!
                আমি কিন্তু তাঁরে আগে বাসিনি ভালো
                 সে বেসে ছিল মোরে আগে ভালো,
                 তাই প্রতি রাতে আমি জ্বালাই
                   প্রেম নামে এক পূজার আলো!!

যখন হতে এই পৃথিবীর আকাশ-পবনে,
রহিবে না প্রেম-ভালোবাসা তব জীবনে।          জ্বলিবে না লোভ হিংসা অহংকারের বৈশ্বানর,
তখন চিৎকার করে বলিবো আমি
মহাবিশ্বে নেই শয়তান নেই কোন ঈশ্বর!!

বল হে নাস্তিক তুমি নশ্বর,
আমি অজর অমর অক্ষয় অবিনশ্বর,
   আমি প্রেমেশ্বর!!আমি ঈশ্বর!!